সিলেট অঞ্চলের নদ-নদীর পানি এখনও বিপৎসীমার ওপরে প্রকাশিত: ১০:৫০ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ৪, ২০২৪ বৃষ্টি কমে আসায় সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল আছে। তবে বেশিরভাগ নদনদীর পানি এখনো বইছে বিপৎসীমার ওপরে। সিলেটের সীমান্তবর্তী উপজেলা কোম্পানীগঞ্জ, কানাইঘাট, গোয়াইনঘাট ও জকিগঞ্জের নিম্নাঞ্চল তলিয়ে থাকায় দুর্ভোগে জেলার ৭ লাখ মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি ৬টি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ১৮ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানায় সিলেট আবহাওয়া অফিস। এদিকে, নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকায় নগরবাসীদের মনে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। তৃতীয় বারের মত বন্যা কবলিত হয়ে সর্বস্ব হারানোর দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তাদের। বৃষ্টি না থাকায় সুনামগঞ্জে কমতে শুরু করেছে সুরমা, কুশিয়ারা, যাদুকাটাসহ জেলার সকল নদ-নদীর পানি। তবে উজানের ঢল নতুন করে তলিয়েছে জামালগঞ্জ ও শান্তিগঞ্জ উপজেলার বেশ কিছু এলাকায়। ৪ উপজেলায় পানিবন্দি ৬ লাখ মানুষ। মৌলভীবাজারে পানি কমতে শুরু করলেও কুশিয়ারা ও মনু বিপৎসীমার ওপরে বইছে। রাজনগর ও সদর উপজেলার ২০টি গ্রাম এখনো পানির নিচে। পৌর শহরের বাসিন্দারা এখনও পানিবন্দীরা আছেন দুর্ভোগে। এদিকে, ফেনীর মহুরী ও কহুয়া নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে মঙ্গলবার থেকে বাঁধের ৫টি স্থান ভেঙে তলিয়ে আছে ২৮ গ্রাম। এছাড়া নেত্রকোণা, শেরপুর ও খাগড়াছড়িতে বন্যায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন লাখো মানুষ। SHARES জাতীয় বিষয়: বন্যাবিপৎসীমারস্থিতিশীল
বৃষ্টি কমে আসায় সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল আছে। তবে বেশিরভাগ নদনদীর পানি এখনো বইছে বিপৎসীমার ওপরে। সিলেটের সীমান্তবর্তী উপজেলা কোম্পানীগঞ্জ, কানাইঘাট, গোয়াইনঘাট ও জকিগঞ্জের নিম্নাঞ্চল তলিয়ে থাকায় দুর্ভোগে জেলার ৭ লাখ মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি ৬টি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ১৮ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানায় সিলেট আবহাওয়া অফিস। এদিকে, নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকায় নগরবাসীদের মনে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। তৃতীয় বারের মত বন্যা কবলিত হয়ে সর্বস্ব হারানোর দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তাদের। বৃষ্টি না থাকায় সুনামগঞ্জে কমতে শুরু করেছে সুরমা, কুশিয়ারা, যাদুকাটাসহ জেলার সকল নদ-নদীর পানি। তবে উজানের ঢল নতুন করে তলিয়েছে জামালগঞ্জ ও শান্তিগঞ্জ উপজেলার বেশ কিছু এলাকায়। ৪ উপজেলায় পানিবন্দি ৬ লাখ মানুষ। মৌলভীবাজারে পানি কমতে শুরু করলেও কুশিয়ারা ও মনু বিপৎসীমার ওপরে বইছে। রাজনগর ও সদর উপজেলার ২০টি গ্রাম এখনো পানির নিচে। পৌর শহরের বাসিন্দারা এখনও পানিবন্দীরা আছেন দুর্ভোগে। এদিকে, ফেনীর মহুরী ও কহুয়া নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে মঙ্গলবার থেকে বাঁধের ৫টি স্থান ভেঙে তলিয়ে আছে ২৮ গ্রাম। এছাড়া নেত্রকোণা, শেরপুর ও খাগড়াছড়িতে বন্যায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন লাখো মানুষ।