এআই-এর বিরূপ প্রভাব সামলাতে আইন করতে যাচ্ছে সরকার প্রকাশিত: ১০:৩৯ পূর্বাহ্ণ, মে ১৮, ২০২৪ আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স (এআই) মানুষের জীবনধারাকে যেমন সহজ করবে ঠিক তেমনি এটি সভ্যতার জন্য একটি বড় ঝুঁকি। প্রযুক্তির এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশেষ করে এআই এর বিরূপ প্রভাব সামলাতে সরকার আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এছাড়া ইন্টারনেটের ২০ এমবিপিএস গতিকে ব্রডব্যান্ড হিসেবে সংজ্ঞায়িত করতে এবং ইন্টারনেট সুলভ ও সহজলভ্য করতে চলতি বছরের মধ্যেই নতুন ব্রডব্যান্ড নীতিমালা প্রণয়ণ করা হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী। শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় পর্যায়ে ‘বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস ২০২৪’ উদযাপন উপলক্ষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাংলাদেশে এবছর প্রথমবারের মতো তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগসহ টেলিযোগাযোগ এবং আইসিটি খাতের সরকারি ও বেসরকারি খাতের অংশীজনদের নিয়ে ‘বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্যসংঘ দিবস’ উদযাপনের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে আইটিইউ (আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন)-এর সদস্যপদ অর্জন করেন এবং যুদ্ধের ধ্বংস স্তূপের ওপর দাঁড়িয়েও বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বিশ্ব তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দুনিয়ায় বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্ত করেন।’ SHARES তথ্য প্রযুক্তি বিষয়: তথ্যপ্রযুক্তিমানুষেরসভ্যতার