চীনের তৈরি যুদ্ধবিমান কিনছে বাংলাদেশ প্রকাশিত: ৯:৪৬ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ৮, ২০২৫ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আধুনিকীকরণ ও দেশের আকাশ প্রতিরক্ষা শক্ত করার উদ্দেশ্যে সরকার চীনা নির্মাণ J-10CE মাল্টি-রোল যুদ্ধবিমান ২০টি ক্রয়ের উদ্যোগ নিয়েছে। চুক্তিটি সরাসরি ক্রয় কিংবা গভার্নমেন্ট-টু-গভার্নমেন্ট (G2G) পদ্ধতিতে চীনা সরকারের সঙ্গে করা হতে পারে এবং এটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা চালু ২০২৫-২৬ ও ২০২৬-২৭ অর্থবছরে নির্ধারণ করা হয়েছে। মিডিয়ার কাছে আগত আনুষ্ঠানিক নথিপত্র অনুযায়ী, এই যুদ্ধবিমানগুলোর অর্থপ্রদান ২০৩৫-২০৩৬ অর্থবছর পর্যন্ত, মোট ১০ বছরে করা হবে। ৪.৫ প্রজন্মের এই মাল্টি-রোল কমব্যাট এয়ারক্রাফট কেনা, প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সংযুক্ত খরচসহ মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২২০ কোটি ডলার — যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৭,০৬০ কোটি টাকার সমান। J-10CE হল মূলত চীনের বিমানবাহিনীতে ব্যবহৃত J-10C-এর রপ্তানি সংস্করণ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় কর্তৃক প্রস্তুতকৃত সম্ভাব্য খরচের হিসাব অনুযায়ী, প্রতিটি ফাইটার জেটের মূল্য প্রাক্কলিত করা হয়েছে ৬ কোটি ডলার; তাই ২০টি বিমানের সরাসরি মূল্য দাঁড়ায় ১২০ কোটি ডলার বা আনুমানিক ১৪,৭৬০ কোটি টাকা। স্থানীয় ও বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, যন্ত্রপাতি ক্রয় এবং পরিবহন-related খরচ হিসেবে আরও ৮২ কোটি ডলার (প্রায় ১০,০৮৬ কোটি টাকা) যুক্ত হবে। বীমা, ভ্যাট, এজেন্সি কমিশন, পূর্ত কাজসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক ব্যয় যুক্ত করলে মোট ব্যয় চূড়ান্তভাবে ২২০ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। উল্লেখ্য, গত মে মাসের ভারত–পাকিস্তান সংঘাতে পাকিস্তান দাবি করেছিল যে তারা এই J-10CE ব্যবহার করে ফ্রান্স নির্মিত ভারতের একাধিক রাফায়েল যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেছে; যদিও ওই দাবিটি স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি। এই ঘটনার ফলে J-10CE বিশ্বব্যাপী আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসে। SHARES আন্তর্জাতিক বিষয়: চীনের তৈরি যুদ্ধবিমান কিনছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আধুনিকীকরণ ও দেশের আকাশ প্রতিরক্ষা শক্ত করার উদ্দেশ্যে সরকার চীনা নির্মাণ J-10CE মাল্টি-রোল যুদ্ধবিমান ২০টি ক্রয়ের উদ্যোগ নিয়েছে। চুক্তিটি সরাসরি ক্রয় কিংবা গভার্নমেন্ট-টু-গভার্নমেন্ট (G2G) পদ্ধতিতে চীনা সরকারের সঙ্গে করা হতে পারে এবং এটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা চালু ২০২৫-২৬ ও ২০২৬-২৭ অর্থবছরে নির্ধারণ করা হয়েছে। মিডিয়ার কাছে আগত আনুষ্ঠানিক নথিপত্র অনুযায়ী, এই যুদ্ধবিমানগুলোর অর্থপ্রদান ২০৩৫-২০৩৬ অর্থবছর পর্যন্ত, মোট ১০ বছরে করা হবে। ৪.৫ প্রজন্মের এই মাল্টি-রোল কমব্যাট এয়ারক্রাফট কেনা, প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সংযুক্ত খরচসহ মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২২০ কোটি ডলার — যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৭,০৬০ কোটি টাকার সমান। J-10CE হল মূলত চীনের বিমানবাহিনীতে ব্যবহৃত J-10C-এর রপ্তানি সংস্করণ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় কর্তৃক প্রস্তুতকৃত সম্ভাব্য খরচের হিসাব অনুযায়ী, প্রতিটি ফাইটার জেটের মূল্য প্রাক্কলিত করা হয়েছে ৬ কোটি ডলার; তাই ২০টি বিমানের সরাসরি মূল্য দাঁড়ায় ১২০ কোটি ডলার বা আনুমানিক ১৪,৭৬০ কোটি টাকা। স্থানীয় ও বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, যন্ত্রপাতি ক্রয় এবং পরিবহন-related খরচ হিসেবে আরও ৮২ কোটি ডলার (প্রায় ১০,০৮৬ কোটি টাকা) যুক্ত হবে। বীমা, ভ্যাট, এজেন্সি কমিশন, পূর্ত কাজসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক ব্যয় যুক্ত করলে মোট ব্যয় চূড়ান্তভাবে ২২০ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। উল্লেখ্য, গত মে মাসের ভারত–পাকিস্তান সংঘাতে পাকিস্তান দাবি করেছিল যে তারা এই J-10CE ব্যবহার করে ফ্রান্স নির্মিত ভারতের একাধিক রাফায়েল যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেছে; যদিও ওই দাবিটি স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি। এই ঘটনার ফলে J-10CE বিশ্বব্যাপী আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসে।