কক্সবাজারে আরও যত বেড়ানোর জায়গা

প্রকাশিত: ১:২৮ অপরাহ্ণ, জুন ২৭, ২০২৪

সাগরের আছড়ে পড়া ঢেউ, শেষ বিকেলের কমলা সূর্যের আলোয় হলদে বালিয়াড়ি আর ভাজা রুপচাঁদা মাছের স্বাদে ঝরঝরে ভাতের সাথে নানান পদের ভর্তা দিয়ে রাতের খাবার।

কক্সবাজারে গিয়ে এসব উপভোগ করা যায় সহজেই। আর হোটেল থেকে বের হয়ে মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে হিমছড়ির ঝরনা পেরিয়ে ইনানীর পাথুরে সৈকত অথবা অরণ্যঘেরা দ্বীপ মহেশখালীর সৌন্দর্য দেখেই হয়ত বাড়ি ফেরা হয় বেশিরভাগ পর্যটকদের।

এসব জায়গা ছাড়াও রয়েছে রামু উপজেলার বৌদ্ধমন্দির বা রাবার বাগান, টেকনাফের মাথিনের কূপ।

এসব জানা জায়গা ছাড়াও বর্তমানে কক্সবাজরের আশপাশে আরও কয়েকটি বেড়ানোর জায়গা গড়ে উঠেছে। সেসব নিয়েই এবারের আয়োজন।

বান্দরবানের মতো বড় পাহাড় না হলেও পাহাড়ি রাস্তার আঁকাবাঁকা পথের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে চলে যেতে হবে কক্সবাজারের মিনি বান্দরবান খ্যাত গোয়ালিয়া’তে।

মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে ইনানী যাওয়ার মাঝপথে রেজুখাল ঘেষা এই এলাকায় দেখা যাবে পাহাড়, নদী-খাল, সারি সারি সুপারি বাগান। আর নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে পাহাড়ের ওপরে ‍উঠলে চোখে পড়বে দূরে বঙ্গোপসাগর।

কক্সবাজারের সৈকতের লোক সমাগম এড়িয়ে নিরিবিলিতে সমুদ্রের গর্জন শুনতে চাইলে যেতে হবে টেকনাফ সৈকতের শেষ সীমানায়। মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে শেষ প্রান্তে যেতে যেতে চোখে পড়বে সৈকতে রাখা বর্ণিল সাম্পানের মেলা। সেখানে নেমে মন মতো ছবিও তোলা যায়।

তবে এখানে যেতে হলে কক্সবাজার থেকে দুপুরের পরপর বেরিয়ে পড়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। নাইলে সন্ধ্যা গড়িয়ে যাবে পৌঁছানোর আগেই।