স্পেস এক্সপ্লোরেশন অলিম্পিয়াডের গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত প্রকাশিত: ১০:৩২ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ২৮, ২০২৪ মহাকাশ অনুসন্ধানের গল্পগুলো শিশুদের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। এ দুঃসাহসিক কাজ, কৌতূহল এবং বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের গল্পগুলো কেবল বাচ্চাদের কল্পনাকেই বিমোহিত করে না, বরং এটি একটি মূল্যবান শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতাও তাদের জন্য। মহাকাশ বিজ্ঞান, স্পেস রোবটিক্স, স্পেস টেকনোলজি এবং ইনোভেশন, সোলার সিস্টেম, গ্যালাক্সি, স্পেস প্রোগ্রামিং এবং কসমোলজি নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের আগ্রহী করে গড়ে তুলতে বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম এবং স্পেস ইনোভেশন ক্যাম্পের উদ্যোগে দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়ে গেল স্পেস এক্সপ্লোরেশন অলিম্পিয়াড-২০২৩ পাওয়ার্ড বাই এসিআই পিউর সল্ট। ৬ থেকে ৯, ১০ থেকে ১২ এবং ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সী ছাত্র ছাত্রীরা তিনটি গ্রুপে এ অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেছে। অলিম্পিয়াডকে কেন্দ্র করে সারা দেশের আটটি বিভাগে অ্যাস্ট্রোনট ক্যাম্প, ১৫০টি স্কুল ক্যাম্পেইন, জেলাভিত্তিক ডাটা বুটক্যাম্প হয়েছে। এছাড়া ওই আয়োজনে স্পেস সায়েন্টিস্ট, রিসার্চারা ১২টি স্পেস টক এর মাধ্যমে বাচ্চাদের স্পেস বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। প্রিপারেশন জন্য ছিল অনলাইন কুইজ প্র্যাকটিস এবং অত্যাধুনিক মক টেস্ট সফটওয়্যার যেখানে একজন প্রতিযোগী নিজেই নিজেই মেধা যাচাইয়ের সুযোগ পেয়েছেন। ছাত্র-ছাত্রীদের বয়স অনুযায়ী দুটি প্রিলিমিনারি এবং সেকেন্ডারি অনলাইন এক্সামের মাধ্যমে বাছাই করাদের নিয়ে শনিবার অনুষ্ঠিত হয়ে গেল চূড়ান্ত পর্ব। সারাদেশ থেকে ১৫০ জন্য ক্রু মেম্বার ফাইনাল এক্সামে অংশগ্রহণ করেন। ঢাকার আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে এক সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে চূড়ান্ত পর্বে তিন গ্রুপের ৯ জনকে রানার্স আপ, দ্বিতীয় রানার্স আপ এবং চ্যাম্পিয়নসহ একজন পেয়েছে এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড। SHARES তথ্য প্রযুক্তি বিষয়: অনলাইনদুঃসাহসিকবৈজ্ঞানিক