বন্যা পরিস্থিতি: কমছে পানি, বাড়ছে দুর্ভোগ প্রকাশিত: ১০:১৬ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ৯, ২০২৪ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি, বাড়ছে পানিবন্দি মানুষের দুর্ভোগ। জামালপুর, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা ও সিরাজগঞ্জে এখনো পানিবন্দি কয়েক লাখ মানুষ। জামালপুরে ধীরগতিতে কমছে যমুনা নদীর পানি। তবে এখনো পানিবন্দি ৪৪টি ইউনিয়নের আড়াই লাখ মানুষ। বেশ কিছু এলাকায় ত্রাণ না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন বন্যাকবলিত অনেকে। এদিকে, কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলেও ব্রহ্মপুত্র, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি বইছে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে। প্রায় সাড়ে ৭ হাজার হেক্টর জমির ফসল পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। এ ছাড়া গাইবান্ধায় পানি কমতে শুরু করলেও কমেনি বানভাসী মানুষের দুর্ভোগ। পানিতে নিমজ্জিত থাকায় ১৪৮টি বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। সিরাজগঞ্জে যমুনার পানি কমতে শুরু করলেও বাড়ছে বন্যার্তদের দুর্ভোগ। বন্যাকবলিত এলাকায় বাড়ছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। বন্যার কারণে উত্তরবঙ্গের ৩ জেলায় বন্ধ হয়ে গেছে ৪ শতাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়। খোলা থাকা বিদ্যালয়ে উপস্থিতি কমেছে উদ্বেগজনক হারে। প্রশাসন বলছে, বন্যার কারণে শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হয়েছে, তা পূরণে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। জুনের শেষ সপ্তাহ থেকে তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় বন্যা দেখা দিয়েছে। পানিতে ডুবে গেছে লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার ৪২৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পাঠদান বন্ধ আছে ৪০৭টিতে। বাড়ি-ঘরও পানিতে ডুবে যাওয়ায় বই ও শিক্ষা উপকরণ বস্তাবন্দি। এক লাখের বেশি শিক্ষার্থীর বাড়িতে নেই পড়ালেখার পরিবেশ। SHARES জাতীয় বিষয়: দুর্ভোগনদীরবিপৎসীমার
জুনের শেষ সপ্তাহ থেকে তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় বন্যা দেখা দিয়েছে। পানিতে ডুবে গেছে লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার ৪২৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পাঠদান বন্ধ আছে ৪০৭টিতে। বাড়ি-ঘরও পানিতে ডুবে যাওয়ায় বই ও শিক্ষা উপকরণ বস্তাবন্দি। এক লাখের বেশি শিক্ষার্থীর বাড়িতে নেই পড়ালেখার পরিবেশ।