সাবেক মেয়র তাপসের তিনটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ প্রকাশিত: ৫:৪৫ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৯, ২০২৫ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের তিনটি ব্যাংক হিসাব জব্দ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। তদন্তকারী কর্মকর্তা—দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর সহকারী পরিচালক ফেরদৌস রহমান—আবেদনে উল্লেখ করেছেন যে এই তিনটি ব্যাংক হিসাবের মোট আমানত ১৭ লাখ ৯০ হাজার ৮৯১ টাকা। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ দুদক-এর আবেদন বিবেচনায় নিয়ে এ আদেশ দেন। নিশ্চিত করেছেন দুদক-এর জনসংযোগ বিভাগের উপ-পরিচালক আকতারুল ইসলাম। আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগ অনুযায়ী আসামি শেখ ফজলে নূর তাপস সংসদ সদস্য ও মেয়রের দায়িত্বপালনের সময় ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসমঞ্জসভাবে ৭৩ কোটি ১৯ লাখ ৬৭ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। তার নামে থাকা ২৭টি ব্যাংক হিসাব থেকে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসমঞ্জসভাবে ৫৩৯ কোটি ১৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা এবং ৫ লাখ ১৭ হাজার ৫২৭ মার্কিন ডলার অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগে দুদক মামলা দায়ের করেছে। আবেদনে আরও বলা হয়েছে, আসামির অর্জিত সব সম্পদ সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি; তাই তার অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তর থেকে রোধ করতে স্থাবর সম্পদ ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব/শেয়ার অবরুদ্ধ করা এখন অপরিহার্য। SHARES আইন আদালত বিষয়: সাবেক মেয়র তাপস
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের তিনটি ব্যাংক হিসাব জব্দ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। তদন্তকারী কর্মকর্তা—দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর সহকারী পরিচালক ফেরদৌস রহমান—আবেদনে উল্লেখ করেছেন যে এই তিনটি ব্যাংক হিসাবের মোট আমানত ১৭ লাখ ৯০ হাজার ৮৯১ টাকা। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ দুদক-এর আবেদন বিবেচনায় নিয়ে এ আদেশ দেন। নিশ্চিত করেছেন দুদক-এর জনসংযোগ বিভাগের উপ-পরিচালক আকতারুল ইসলাম। আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগ অনুযায়ী আসামি শেখ ফজলে নূর তাপস সংসদ সদস্য ও মেয়রের দায়িত্বপালনের সময় ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসমঞ্জসভাবে ৭৩ কোটি ১৯ লাখ ৬৭ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। তার নামে থাকা ২৭টি ব্যাংক হিসাব থেকে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসমঞ্জসভাবে ৫৩৯ কোটি ১৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা এবং ৫ লাখ ১৭ হাজার ৫২৭ মার্কিন ডলার অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করার অভিযোগে দুদক মামলা দায়ের করেছে। আবেদনে আরও বলা হয়েছে, আসামির অর্জিত সব সম্পদ সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি; তাই তার অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তর থেকে রোধ করতে স্থাবর সম্পদ ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব/শেয়ার অবরুদ্ধ করা এখন অপরিহার্য।