প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যানের সৌজন্য সাক্ষাৎ! প্রকাশিত: ৩:৫২ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২৬, ২০২৫ পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ও বিনিয়োগের গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের বিরাট সম্ভাবনা রয়েছে।জেনারেল মির্জা বলেন, ‘আমাদের দুই দেশ পরস্পরকে সহায়তা করবে।’ তিনি আরও জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ ইতোমধ্যে চালু হয়েছে এবং শিগগিরই ঢাকা-করাচি আকাশপথও চালু হবে। আলোচনায় উভয় পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে চলমান উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, যা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। এই হুমকির মোকাবিলায় বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা জরুরি।’ সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, সিনিয়র সচিব ও এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন। SHARES আইন আদালত বিষয়: পাকিস্তানের যৌথ বাহিনী
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ও বিনিয়োগের গুরুত্ব এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। দুই দেশের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে জেনারেল মির্জা পাকিস্তানের পক্ষ থেকে বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য, যোগাযোগ ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের বিরাট সম্ভাবনা রয়েছে।জেনারেল মির্জা বলেন, ‘আমাদের দুই দেশ পরস্পরকে সহায়তা করবে।’ তিনি আরও জানান, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে দুইমুখী নৌপথ ইতোমধ্যে চালু হয়েছে এবং শিগগিরই ঢাকা-করাচি আকাশপথও চালু হবে। আলোচনায় উভয় পক্ষ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে চলমান উত্তেজনা প্রশমনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন। পাশাপাশি ভুয়া তথ্য এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারের মাধ্যমে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার চ্যালেঞ্জ নিয়েও মতবিনিময় হয়। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ভুয়া খবর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, যা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। এই হুমকির মোকাবিলায় বৈশ্বিকভাবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা জরুরি।’ সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, সিনিয়র সচিব ও এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার উপস্থিত ছিলেন।