ঢাকা
২৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ১৪ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ।
Toggle navigation
জাতীয়
বাংলাদেশ
রাজনীতি
আন্তর্জাতিক
ওপার বাংলা
পরবাস
প্রবাস
খেলাধুলা
ক্রিকেট
ফুটবল
টেনিস
অ্যাথলেটিকস
অন্যান্য
তথ্য প্রযুক্তি
বিনোদন
অর্থনীতি
বিশেষ সংবাদ
সারা বাংলা
ধর্ম
মুক্তমত
মতামত
নির্বাচনের মাঠ
বিচিত্র-সংবাদ
বিজ্ঞান
আরো
ফিচার
সাক্ষাৎকার
সম্পাদকীয়
লাইফস্টাইল
সাহিত্য
স্বাস্থ্য
আইন আদালত
অর্থনীতি
ই-পেপার
হাইড্রেটেড
উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, আগে যেমন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার, ইউএক্স ডিজাইনার, ক্লাউড ইঞ্জিনিয়ার ছিল না, ঠিক তেমনই এখনো নাম না জানা অনেক পেশার জন্ম হবে শুধুমাত্র এআই ঘিরে। এতে যারা মানিয়ে নিতে পারবে, নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী হবে এবং সৃজনশীলভাবে কাজ করতে পারবে, তারাই টিকে থাকবে এবং এগিয়ে যাবে। হাসাবিস প্রযুক্তি শেখাকে কেবল সফটওয়্যার ব্যবহার শেখায় সীমাবদ্ধ রাখতে চান না। তিনি বলেন, “শুধু জানলেই হবে না যে গুগল কীভাবে ব্যবহার করতে হয়, বুঝতে হবে গুগল কীভাবে কাজ করে।” এজন্যই তিনি জোর দেন বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত (STEM) বিষয়ের ওপর। পাশাপাশি তিনি যেসব সফট স্কিল বা মানবিক গুণ প্রয়োজন হবে বলে মনে করেন, তা হলো- শেখার আগ্রহ, মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা, সৃজনশীলতা, বিশ্লেষণধর্মী চিন্তাভাবনা। ভবিষ্যতের অনেক কাজ মেশিন বা রোবট করে ফেলবে, তবে যে কাজগুলো মানবিক বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তা দাবি করে, সেসব কাজেই থাকবে মানুষের আধিপত্য। এজন্যই মানুষকে বুদ্ধি, শিক্ষা ও দক্ষতা দিয়ে মেশিনের চেয়ে আলাদা থাকতে হবে। ডেমিস হাসাবিস তরুণ শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করেন—বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু সিলেবাসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ না রেখে যেন তারা সময় বের করে নতুন প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী বিষয়ের সঙ্গে পরিচিত হয়। তিনি বলেন, “এই সময়টা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এখন শেখা, পরীক্ষা করা, ভুল করা, আবার শেখার সুযোগ রয়েছে। কাজেই প্রযুক্তির গহনে ঢুকে পড়া এখনই সবচেয়ে ভালো সময়।” তিনি পরামর্শ দেন শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ওপেন সোর্স প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে, AI ল্যাব ঘাঁটতে, ফ্রি অনলাইন কোর্স করতে, এবং নিজের আগ্রহ অনুযায়ী বাস্তব সমস্যা সমাধানের প্র্যাকটিস চালিয়ে যেতে। তাঁর ভাষ্যমতে, ভবিষ্যতে জেতার জন্য শুধু কঠিন টেকনিক্যাল জ্ঞানই যথেষ্ট নয়। এর সঙ্গে প্রয়োজন নিজেকে বদলাতে পারার মানসিকতা। হাসাবিস বলেন, “মানুষের শক্তি কেবল বুদ্ধিমত্তা নয়, বরং মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা। এটাই মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব। তাই যে নিজেকে বদলাতে পারবে, সে-ই টিকে থাকবে।” তিনি আরও বলেন, “এআই কেবল ভবিষ্যৎ নয়, এটি এখনকার বাস্তবতা। এটি এখনই আমাদের জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে। সময় চলে যাচ্ছে। এই সময় যার হাতে থাকবে এআই জ্ঞান, তার হাতেই থাকবে আগামী দিনের শক্তি।” ডেমিস হাসাবিসের এই বক্তব্য তরুণদের জন্য একটি স্পষ্ট বার্তা দেয়—এআইকে ভয় নয়, বরং বোঝা এবং নিজের অনুকূলে ব্যবহার করা শিখতে হবে।
গরমে মানুষ শীতল এবং সতেজ থাকার জন্য প্রাকৃতিক উপায় খোঁজে। এসময় তরমুজ, শসা এবং ডাবের পানি জনপ্রিয়
ভিটামিন এ চুলের যেসব উপকার করে